লক্ষ লক্ষ সরকারি টাকার আদ্যা শ্রাদ্ধ বিশালগড় শহরে।ঠিক কি উদ্দেশ্যে, কাদের সুবিধা করে দিতে বিপুল পরিমাণ সরকারি অর্থ ব্যয়ে বিশালগড় শহর জুড়ে লাগানো অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা গুলিকে বন্ধ করে দেয়া বা নষ্ট করে দেয়া হলো তা জানতে পারেনি শহর বিশালগড়বাসী। এমনিতেই একের পর এক চুরি ছিনতাই মারপিটের ঘটনায় বারবার কলঙ্কিত হচ্ছে বিশালগড়। তার ওপর লাগামহীন যান দুর্ঘটনা।গোটা বিশালগড় শহর জুড়ে লাগানো অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা গুলো যদি চালু থাকতো তাহলে এই সমস্ত অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডের ভিডিও ফুটেজ পাওয়া যেত অতি সহজে। কিন্তু লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করে লাগানো অসংখ্য সিসি ক্যামেরা গুলো কেন নষ্ট করে দেয়া হলো,এর নেপথ্যের মূল রহস্য কি? এই সিসি ক্যামেরা গুলি চালু থাকলে কি অতি সহজে সনাক্ত হয়ে যেতেন বিশালগড়ের দুর্বৃত্তরা? আর দুর্বৃত্তরা সনাক্ত হলে তাতে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অসুবিধাটাই বা কোথায় ? বিশালগড় থানার ওসি বিজয় দাস নিজের মুখে তা স্বীকার করেন যে বিশালগড় শহরে সমস্ত সিসি ক্যামেরা ও কিছু রয়েছে যার ফলে প্রশাসনিক ভাবে কাজ করতে গিয়ে অনেকটাই বেকাদায় হচ্ছে পুলিশকে।
লক্ষ লক্ষ সরকারি টাকার আদ্যা শ্রাদ্ধ বিশালগড় শহরে।ঠিক কি উদ্দেশ্যে, কাদের সুবিধা করে দিতে বিপুল পরিমাণ সরকারি অর্থ ব্যয়ে বিশালগড় শহর জুড়ে লাগানো অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা গুলিকে বন্ধ করে দেয়া বা নষ্ট করে দেয়া হলো তা জানতে পারেনি শহর বিশালগড়বাসী। এমনিতেই একের পর এক চুরি ছিনতাই মারপিটের ঘটনায় বারবার কলঙ্কিত হচ্ছে বিশালগড়। তার ওপর লাগামহীন যান দুর্ঘটনা।গোটা বিশালগড় শহর জুড়ে লাগানো অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা গুলো যদি চালু থাকতো তাহলে এই সমস্ত অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডের ভিডিও ফুটেজ পাওয়া যেত অতি সহজে। কিন্তু লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করে লাগানো অসংখ্য সিসি ক্যামেরা গুলো কেন নষ্ট করে দেয়া হলো,এর নেপথ্যের মূল রহস্য কি? এই সিসি ক্যামেরা গুলি চালু থাকলে কি অতি সহজে সনাক্ত হয়ে যেতেন বিশালগড়ের দুর্বৃত্তরা? আর দুর্বৃত্তরা সনাক্ত হলে তাতে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অসুবিধাটাই বা কোথায় ? বিশালগড় থানার ওসি বিজয় দাস নিজের মুখে তা স্বীকার করেন যে বিশালগড় শহরে সমস্ত সিসি ক্যামেরা ও কিছু রয়েছে যার ফলে প্রশাসনিক ভাবে কাজ করতে গিয়ে অনেকটাই বেকাদায় হচ্ছে পুলিশকে।
- User7492Bishalgarh, Sepahijala🙏on 21 September
- মাদ্রাসা পড়ুয়াদের মধ্যে মৃনাল দেববর্মার শিক্ষা ও খেলার সামগ্রী বিতরণ রবিবার বিকালে আলজামিয়াতুল ইসলামিয়াতুল জলিলীয়াহ্ জগাইবাড়ী মাদ্রাসার ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে শিক্ষা ও খেলার সামগ্রী সহ কম্বল এবং মিষ্টি বিতরণ করেন ফিল্ম জগতে ত্রিপুরা রাজ্যের নাম উজ্জ্বলকারী জম্পুইজলা মহকুমার পেকুয়ারজলা গ্রামের কৃতি সন্তান ফিল্ম ডাইরেক্টর মৃণাল দেববর্মা। ছাত্র-ছাত্রীদের খেলাধুলার মুহূর্তে হঠাৎ মাদ্রাসায় উপস্থিত হন মৃণাল বাবু। গাড়ি করে নিয়ে আসেন বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী। মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক, এলাকার অভিভাবকরা মৃণাল বাবুর এই মানবিক উদ্যোগ দেখে বেজায় খুশি হন। তিনি ফিল্ম জগতে কাজ করার পাশাপাশি সমাজের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে এক ব্যাতিক্রমী নজির গড়তে যাচ্ছেন বলে মনে করেন শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ। জাত পাত নয়, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষকে সহযোগিতা করাই মৃণাল বাবুর মূল লক্ষ্য। সমাজের প্রতিটা ছেলে ও মেয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও এগিয়ে যাক এটাই চাইছেন তিনি। রাজ্যের সব কয়টি ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠন এইভাবে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষকে সহযোগিতা করুক এই কামনা করেন ফিল্ম ডিরেক্টর মৃণাল দেববর্মা। জম্পুইজলা মহকুমার একমাত্র কৌমি মাদ্রাসা হচ্ছে আলজামিয়াতুল ইসলামিয়াতুল জলিলীয়াহ্ জগাইবাড়ী মাদ্রাসা। এই মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকদের সুশৃংখল পরিবেশ দেখে আপ্লুত হয়ে যান মৃণাল বাবু। মৃনাল বাবুর এই শুভ উদ্যোগকে আন্তরিকভাবে সাধুবাদ জানিয়েছেন মাদ্রাসার শিক্ষক সহ কমিটির কর্মকর্তারা। তিনি রাজ্যের সব ধর্ম ও বর্ণের মানুষকে আর্থিকভাবে এবং বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করে থাকেন যা গোটা রাজ্যেই এক অনন্য নজির বলে মনে করেন ত্রিপুরা রাজ্যিক নদওয়ার সম্পাদক তথা অল ইন্ডিয়া মিল্লী কাউন্সিল ত্রিপুরা রাজ্য কমিটির সম্পাদক মাওলানা জাকির হোসাইন আলজলিলী। সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষকদের মধ্যে দারুন উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে।1
- Post by User16261
- Post by Success Computer Institute1
- শিশুদের ভিটামিনেও মাকড়সা ! সিল করা ঔষধের শিশির মধ্যে মাকড়সা কি ভাবে ? চাঞ্চল্য তারকেশ্বরে। #newsupdate #hooghly #Tarakeswar #tdbangla1
- just chilled company Kolkata AC fridge washing machine micro oven geyser chimany All Electronics Repair & Home Service WhatsApp & Call Us 📞8️⃣8️⃣2️⃣0️⃣2️⃣0️⃣7️⃣1️⃣4️⃣9️⃣1
- শিশুদের জন্য নিরাপদ ডিজিটাল দুনিয়া কি সত্যিই আমরা তৈরি করতে পেরেছি? ডেমোক্রাটাইজিং ডিজিটাল কনফারেন্স, আইএইচসি দিল্লিতে আয়োজিত একটি মাস্টারক্লাসে আমরা সবাইকে থেমে এই প্রশ্নটি ভাবতে আহ্বান জানিয়েছি। আজ শিশুরা ১০ বছর বা তারও কম বয়সে ইন্টারনেটে প্রবেশ করছে, এবং অনেকেই অনলাইনে অপরিচিত মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। অথচ সবচেয়ে বড় ডিজিটাল ঝুঁকিগুলো অনেক সময় নীরবে, আবেগগতভাবে এবং দৈনন্দিন অনলাইন যোগাযোগের মধ্যেই ঘটে। এই আলোচনায় উঠে এসেছে কেন স্কুলই শিশু সুরক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম সারি। প্রতিদিনের সংযোগ, বিশ্বাসযোগ্য শিক্ষক ও প্রাপ্তবয়স্কদের উপস্থিতি, সহপাঠী সম্পর্ক এবং পাঠ্যক্রমভিত্তিক ডিজিটাল সেফটি শিক্ষা—এই সবকিছু মিলেই এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে, যেখানে শিশুরা সম্মতি, সীমারেখা, অনলাইন ঝুঁকি বুঝতে শেখে এবং প্রয়োজনে সাহায্য চাইতে সাহস পায়। শিশুরা যখন নিরাপদ বোধ করে, তখন পুরো শিক্ষার পরিবেশই বদলে যায়। ডিজিটাল ডেমোক্রেসি তখনই অর্থবহ হয়, যখন সেখানে সবচেয়ে ছোট ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত থাকে। এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য Capgemini India-কে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভয় নয়—কৌতূহল নিয়ে শিশুদের ডিজিটাল দুনিয়া অনুসন্ধানের সুযোগ দিতে হলে, আমাদের সচেতন ও পরিকল্পিত উদ্যোগ নিতে হবে আজই।1
- Post by User45734
- 63690261911